Detailed Notes on ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড্
Detailed Notes on ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, রাশিয়া ড্
Blog Article
ইরানি ড্রোনের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো— এগুলো দামে সস্তা। ফলে যুদ্ধের ব্যয়ভার কমাতে ব্যাপক সহায়ক এসব ড্রোন। বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অন্য কোনো ড্রোন দিয়ে সেটি সম্ভব নয়। এ কারণেই ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহী, লেবাননের হিজবুল্লাহ, ফিলিস্তিনের হামাস ও ইসলামিক জিহাদ এবং ইরাক ও সিরিয়ার ইরানসমর্থিত যোদ্ধাদের পক্ষে ইরানি ড্রোন ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে।
গাজা নিয়ে যুদ্ধ পরবর্তী পরিকল্পনা না থাকলে পদত্যাগের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর১৯ মে ২০২৪
ইসরাইলি সাংবাদিক ইসরাইলের সাংবাদিক সেথ জে ফ্রাৎসম্যান তার বইয়ে লিখেছেন, ২০১৭ সালের আগস্টে পারস্য উপসাগরে মার্কিন রণতরী ইউএসএস নিমিৎজের ওপর একটি সাদেঘ ড্রোন পাঠায় ইরান। এ ছাড়া ২০১৯ সালের এপ্রিলে একই ড্রোনকে পাঠানো হয় ইউএসএস আইসেনহাওয়ারের কাছাকাছি। একই বছর মার্চে ইরান ৫০টি ড্রোনের একটি মহড়া চালায়, যার নাম দেওয়া হয় ‘ওয়ে টু জেরুসালেম’।
তবে মোর্স কোড ব্যবহারকারীরা মাঝে মধ্যে অসম্পূর্ণ তথ্য পান নানান অপ্রয়োজনীয় শব্দ,যান্ত্রিক ত্রুটি, খারাপ সংযোগ ও বাইরের কিছু ঢুকে পড়ার কারণে।
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার প্রবীর সান্যাল বলছেন, “এটা পৃথিবীর সেরা ড্রোন। ভবিষ্যতে পাকিস্তান বা চীনের সঙ্গে কোনও যুদ্ধ বাধলে আমাদের সামরিক শক্তি কয়েক গুণ বেড়ে যাবে এই ড্রোন পেলে। চীনের কাছে যে ড্রোন আছে, মার্কিন ড্রোনের সঙ্গে তার কোনও তুলনাই চলে না। মার্কিন প্রযুক্তি এ ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে।
এ হামলার কৌশলগত দিক বিশ্লেষণ করে আমেরিকার ইনস্টিটিউট ফর দ্যা স্টাডি অফ ওয়ার বলছে, এত বেশি সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র এমনভাবে ছোড়া হয়েছে যেটি ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে চাপে ফেলেছে। ইসরায়েলি বাহিনী সবার আগে ঘনবসতি এলাকায় হামলা ঠেকাতে চেয়েছে এবং তুলনামূলক কম ঘনবসতি এলাকা ঝুঁকির মুখে পড়ে।
ড্রোন আর মিসাইলের আধুনিক যুদ্ধেও কেন রাশিয়া দেড়শো বছরের পুরনো মোর্স কোড ব্যবহার করছে?
কিন্তু বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস তারা সেটাই আসলে করেছে – যাতে ইরানের সাথে বড় রকমের সংঘর্ষ এড়ানো যায়।
ইরানের কার্পেট, কারুপণ্য ও হস্তশিল্পে উদাহরণ দিয়ে তিনি বলছিলেন, “আমেরিকা যে ইরানকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে তা সত্ত্বেও আমি ওয়াশিংটনে, বোস্টনে সেসব কার্পেটের দোকান দেখেছি।”
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন তাদের বোমারু বিমান মোট ৮৫টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে।
আজও অবশ্য কিছু মানুষ মোর্স কোডের স্বতন্ত্র শব্দ শুনে সেটা শনাক্ত করতে সক্ষম, বিশেষ করে এর সবচেয়ে পরিচিত যে ধরন, তিনটা ছোট, তিনটা বড়, আবার তিনটা ছোট (.
“লিবিয়া থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি স্কাড মিসাইল ও যন্ত্রাংশ এনে, রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং করে কীভাবে বানানো হয়েছে, সেটা দেখে নিজেরা বানানোর চেষ্টা করে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিগ্যানও গোপনে কিছু অস্ত্র বিক্রি করে যা কন্ট্রা স্ক্যান্ডাল নামে পরিচিত। ইসরায়েল কিছু অস্ত্র পায়, উত্তর কোরিয়া থেকেও ক্ষেপণাস্ত্র নেয়। ধীরে ধীরে এগুলোর সাথে নানা গবেষণা চালিয়ে প্রয়োজন মেটাতে থাকে এবং তারা অবৈধভাবে বাইরে থেকে অস্ত্র আনার একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় ঢুকে যায়,” বলছিলেন ড. ইয়ারি।
এমন অনেক কিছুর সমন্বয়ে নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়েই মধ্যপ্রাচ্যের একটি বড় আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে অবস্থান তৈরি করার চেষ্টা করে গেছে ইরান। read more গড়ে তুলেছে বিস্তৃত এক প্রক্সি নেটওয়ার্ক।
কিন্তু তাদের অনুমোদন চুক্তি চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে একটা বড় বাধা দূর হল বলে মনে করা হচ্ছে।
Report this page